অনলাইনে জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করুন ২ মিনিটে

By admin
18 Min Read

অনলাইনে জন্ম তারিখ দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করুন ২ মিনিটে

জন্ম নিবন্ধন অনলাইন যাচাই ব্যানার
সহজেই আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদের সঠিকতা অনলাইনে যাচাই করুন

ভূমিকা: জন্ম নিবন্ধন যাচাই কেন এবং কখন প্রয়োজন?

জন্ম নিবন্ধন সনদ আমাদের দেশের প্রতিটি নাগরিকের জন্য একটি অপরিহার্য এবং মৌলিক ডকুমেন্ট। এটি কেবল একজন ব্যক্তির পরিচয়ের প্রথম রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিই নয়, বরং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি, চাকরি প্রাপ্তি, পাসপোর্ট তৈরি, জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) সংগ্রহ, বিবাহ রেজিস্ট্রি, ভূমির মালিকানা এবং অন্যান্য অসংখ্য সরকারি ও বেসরকারি সেবা গ্রহণের ক্ষেত্রে এটি একটি বাধ্যতামূলক নথি। কিন্তু অনেক সময়ই এই গুরুত্বপূর্ণ সনদটিতে ভুল তথ্য থাকতে পারে অথবা সনদটি আদৌ সরকারি ডাটাবেজে সঠিকভাবে এন্ট্রি হয়েছে কিনা, তা নিয়ে সন্দেহ তৈরি হতে পারে। এই ধরনের পরিস্থিতিতে, জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়ে। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা আপনাকে দেখাবো কিভাবে আপনি মাত্র ২ মিনিটে অনলাইনে শুধুমাত্র জন্ম তারিখ এবং নিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করে আপনার বা আপনার পরিচিতজনের জন্ম নিবন্ধন সনদের সঠিকতা যাচাই করতে পারবেন।

মূল তথ্য: জন্ম নিবন্ধন যাচাইয়ের বিস্তারিত পদ্ধতি

বাংলাদেশ সরকারের জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন রেজিস্ট্রার জেনারেলের কার্যালয় নাগরিকদের সুবিধার্থে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাই করার একটি সহজ ব্যবস্থা চালু করেছে। এই পদ্ধতির মাধ্যমে যে কেউ ঘরে বসেই তাদের জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যতা এবং এতে থাকা তথ্যের নির্ভুলতা পরীক্ষা করতে পারেন।

ক. জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য কী কী প্রয়োজন?

অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য আপনার কাছে নিম্নলিখিত দুটি তথ্য থাকতে হবে:

  • জন্ম নিবন্ধন নম্বর: এটি একটি ১৭ ডিজিটের ইউনিক নম্বর যা আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদে উল্লেখ করা থাকে।
  • জন্ম তারিখ: আবেদনকারীর সঠিক জন্ম তারিখ (বছর-মাস-দিন ফরম্যাটে)।

বিশেষ দ্রষ্টব্য: যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদটি পুরাতন হাতে লেখা ১৬ ডিজিটের হয়ে থাকে, তবে সেটি সরাসরি অনলাইনে যাচাই করা নাও যেতে পারে। সেক্ষেত্রে, আপনাকে প্রথমে আপনার স্থানীয় নিবন্ধক কার্যালয় (ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভা/সিটি কর্পোরেশন) থেকে সনদটি ডিজিটাল বা অনলাইন সিস্টেমে ১৭ ডিজিটে রূপান্তর করে নিতে হবে।

খ. অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাইয়ের ধাপসমূহ (২ মিনিটে)

নিচে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার সহজ ধাপগুলো বর্ণনা করা হলো, যা অনুসরণ করে আপনি মাত্র কয়েক মিনিটেই কাজটি সম্পন্ন করতে পারবেন:

  1. সরকারি পোর্টালে প্রবেশ: প্রথমে আপনার কম্পিউটার বা স্মার্টফোন থেকে ইন্টারনেট ব্রাউজার ওপেন করে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। ওয়েবসাইটটির ঠিকানা হলো: https://everify.bdris.gov.bd/
  2. তথ্য ইনপুট: ওয়েবসাইটের হোমপেজে আপনি তিনটি ইনপুট ফিল্ড দেখতে পাবেন:
    • Birth Registration Number: এই ফিল্ডে আপনার ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নম্বরটি সঠিকভাবে লিখুন।
    • Date of Birth (YYYY-MM-DD): এই ফিল্ডে আপনার জন্ম তারিখ বছর-মাস-দিন (যেমন: ১৯৯০-০৫-১৫) ফরম্যাটে ইনপুট করুন। আপনি পাশের ক্যালেন্ডার আইকন থেকেও তারিখ নির্বাচন করতে পারেন।
    • নিচের ক্যাপচা পূরণ: একটি ছবিতে দেখানো যোগফল বা বিয়োগফলের সঠিক উত্তর নির্দিষ্ট বক্সে লিখুন। এটি স্প্যাম প্রতিরোধের জন্য ব্যবহৃত হয়।
  3. “Verify” বা “Search” বাটনে ক্লিক: উপরের সকল তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করার পর, “Verify” বা “Search” (বাটনটির নাম পরিবর্তিত হতে পারে) বাটনে ক্লিক করুন।
  4. ফলাফল পর্যবেক্ষণ: যদি আপনার দেওয়া তথ্য সঠিক হয় এবং জন্ম নিবন্ধন সনদটি সরকারি ডাটাবেজে বিদ্যমান থাকে, তাহলে পরবর্তী পেইজে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদের একটি ডিজিটাল কপি বা তথ্যের সারাংশ প্রদর্শিত হবে। এখানে আপনি আপনার নাম, পিতা-মাতার নাম, জন্মস্থান এবং অন্যান্য তথ্য মিলিয়ে দেখতে পারবেন।
  5. কোনো তথ্য না পাওয়া গেলে: যদি “No record found” বা এই ধরনের কোনো বার্তা আসে, তাহলে বুঝতে হবে আপনার দেওয়া তথ্যে কোনো ভুল আছে অথবা আপনার সনদটি এখনও সঠিকভাবে অনলাইন ডাটাবেজে এন্ট্রি হয়নি বা সনদটি ভুয়া হতে পারে।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই পোর্টালের স্ক্রিনশট
BDRIS ওয়েবসাইটের জন্ম নিবন্ধন যাচাই ইন্টারফেসের একটি নমুনা

গ. যাচাইকৃত তথ্যে কী কী দেখতে পাবেন?

সফলভাবে যাচাই সম্পন্ন হলে, আপনি সাধারণত নিম্নলিখিত তথ্যগুলো দেখতে পাবেন এবং মিলিয়ে নিতে পারবেন:

  • নিবন্ধন নম্বর
  • জন্ম তারিখ
  • নিবন্ধিত ব্যক্তির নাম (বাংলা ও ইংরেজি)
  • পিতার নাম (বাংলা ও ইংরেজি)
  • মাতার নাম (বাংলা ও ইংরেজি)
  • লিঙ্গ
  • জন্মস্থান (ঠিকানা)
  • নিবন্ধন কার্যালয়ের নাম
  • নিবন্ধনের তারিখ

গুরুত্বপূর্ণ: যাচাই করার পর প্রদর্শিত তথ্যের সাথে আপনার হাতে থাকা মূল সনদের তথ্যের কোনো গরমিল দেখলে, দ্রুত আপনার সংশ্লিষ্ট নিবন্ধক কার্যালয়ে যোগাযোগ করে তা সংশোধনের ব্যবস্থা নিন।

উদাহরণ: জন্ম নিবন্ধন যাচাইয়ের একটি বাস্তব চিত্র

ধরুন, জনাব করিম মিয়া তার সন্তানের স্কুলে ভর্তির জন্য জন্ম নিবন্ধন সনদ জমা দিয়েছেন। স্কুল কর্তৃপক্ষ সনদটির সঠিকতা যাচাই করতে চান।

  1. স্কুল কর্মকর্তা everify.bdris.gov.bd ওয়েবসাইটে যান।
  2. তিনি সনদে থাকা ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং জনাব করিমের সন্তানের জন্ম তারিখ নির্দিষ্ট ফিল্ডে ইনপুট করেন।
  3. নিচের ক্যাপচাটি সঠিকভাবে পূরণ করে “Verify” বাটনে ক্লিক করেন।
  4. সিস্টেম কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সন্তানের নাম, পিতা-মাতার নাম এবং অন্যান্য তথ্যসহ একটি ডিজিটাল প্রিভিউ প্রদর্শন করে।
  5. কর্মকর্তা মূল সনদের সাথে অনলাইন তথ্য মিলিয়ে নিশ্চিত হন যে সনদটি সঠিক এবং তথ্য নির্ভুল।

এই সহজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে স্কুল কর্তৃপক্ষ মাত্র কয়েক মিনিটেই সনদটির প্রাথমিক সত্যতা যাচাই করতে সক্ষম হলেন।

ভিডিও টিউটোরিয়াল: দেখুন কিভাবে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করবেন

(উপরের ভিডিওটি একটি ডেমো। এই অংশে জন্ম নিবন্ধন যাচাই প্রক্রিয়া সম্পর্কিত একটি বাস্তব এবং শিক্ষামূলক ভিডিও টিউটোরিয়াল যুক্ত করুন।)

টিপস ও পরামর্শ: জন্ম নিবন্ধন যাচাই সহজ করতে

  • সঠিক ওয়েবসাইট ব্যবহার করুন: সর্বদা সরকারি ওয়েবসাইট (everify.bdris.gov.bd) ব্যবহার করুন। কোনো থার্ড-পার্টি বা ভুয়া ওয়েবসাইটে তথ্য দেবেন না।
  • সঠিক ফরম্যাটে জন্ম তারিখ: জন্ম তারিখ অবশ্যই YYYY-MM-DD (বছর-মাস-দিন) ফরম্যাটে ইনপুট করুন। যেমন: ২০০০-১২-৩১।
  • ১৭ ডিজিটের নম্বর: নিশ্চিত করুন যে আপনি ১৭ ডিজিটের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন নম্বর ব্যবহার করছেন।
  • ক্যাপচা মনোযোগ দিয়ে পূরণ করুন: ক্যাপচা সঠিকভাবে পূরণ না করলে যাচাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে না।
  • ইন্টারনেট সংযোগ পরীক্ষা করুন: স্থিতিশীল ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলে সমস্যা হতে পারে।
  • একাধিকবার চেষ্টা করুন: সার্ভার ব্যস্ততার কারণে প্রথম চেষ্টায় তথ্য নাও দেখাতে পারে। কিছুক্ষণ পর আবার চেষ্টা করুন।
  • গোপনীয়তা রক্ষা করুন: অন্যের জন্ম নিবন্ধন তথ্য অপ্রয়োজনে যাচাই করা থেকে বিরত থাকুন।

ভবিষ্যতে যাচাই প্রক্রিয়ার সম্ভাব্য আপডেট

ডিজিটাল বাংলাদেশের অগ্রযাত্রার সাথে সাথে সরকারি সেবাসমূহ আরও সহজলভ্য এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব হচ্ছে। জন্ম নিবন্ধন যাচাই প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রেও ভবিষ্যতে নিম্নলিখিত কিছু উন্নতি আশা করা যায়:

  • মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে আরও সহজে যাচাই করার সুবিধা।
  • QR কোড স্ক্যান করে তাৎক্ষণিক যাচাইয়ের ব্যবস্থা।
  • ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়ার গতি বৃদ্ধি এবং সার্ভারের সক্ষমতা বাড়ানো।
  • বাংলা ভাষায় সম্পূর্ণ ইন্টারফেস এবং আরও বিস্তারিত তথ্য প্রদর্শনের সুযোগ।

এইসব আপডেট নাগরিকদের জন্য জন্ম নিবন্ধন সম্পর্কিত সেবা গ্রহণ আরও সহজ করে তুলবে।

উপসংহার: নিশ্চিত তথ্যে সুরক্ষিত থাকুন

অনলাইনে জন্ম তারিখ ও নিবন্ধন নম্বর দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার পদ্ধতি একটি অত্যন্ত কার্যকর এবং সময় সাশ্রয়ী উদ্যোগ। এর মাধ্যমে যেকোনো নাগরিক সহজেই তাদের সনদের সঠিকতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে পারেন এবং প্রয়োজনে দ্রুত সংশোধনের পদক্ষেপ নিতে পারেন। একটি নির্ভুল জন্ম নিবন্ধন সনদ কেবল আপনার আইনি সুরক্ষাই নিশ্চিত করে না, বরং বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক সুবিধা প্রাপ্তির পথকেও সুগম করে। তাই, এই সহজ পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদের তথ্য যাচাই করে নিন এবং প্রয়োজনে আপডেট রাখুন।

FAQ (সাধারণ জিজ্ঞাসা ও উত্তর)

প্রশ্ন ১: জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে কি কোনো ফি লাগে?

উত্তর: না, অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য বর্তমানে কোনো প্রকার সরকারি ফি প্রদান করতে হয় না। এটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে একটি সেবা।

প্রশ্ন ২: যদি আমার জন্ম নিবন্ধন নম্বর ১৬ ডিজিটের হয়, তাহলে কিভাবে যাচাই করবো?

উত্তর: ১৬ ডিজিটের (বা হাতে লেখা) জন্ম নিবন্ধন সনদ সরাসরি অনলাইনে যাচাই করা কঠিন। আপনাকে প্রথমে আপনার স্থানীয় নিবন্ধক কার্যালয় (যেমন: ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা) থেকে সনদটি ১৭ ডিজিটের অনলাইন বা ডিজিটাল ফরম্যাটে রূপান্তর করে নিতে হবে। এরপর সেই ১৭ ডিজিটের নম্বর দিয়ে যাচাই করতে পারবেন।

প্রশ্ন ৩: যাচাই করার সময় “No record found” দেখালে কী করবো?

উত্তর: “No record found” দেখানোর কয়েকটি কারণ হতে পারে: ক) আপনি জন্ম নিবন্ধন নম্বর বা জন্ম তারিখ ভুল দিয়েছেন। খ) আপনার সনদটি এখনও অনলাইন ডাটাবেজে সঠিকভাবে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। গ) সনদটি হয়তো জাল বা ভুয়া। প্রথমে আপনার দেওয়া তথ্যগুলো পুনরায় যাচাই করুন। সব ঠিক থাকার পরেও একই বার্তা আসলে, আপনার মূল সনদসহ স্থানীয় নিবন্ধক অফিসে যোগাযোগ করুন।

প্রশ্ন ৪: জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য কি মোবাইল নম্বর প্রয়োজন?

উত্তর: না, শুধুমাত্র জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার জন্য সাধারণত কোনো মোবাইল নম্বর বা OTP ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন হয় না। তবে, জন্ম নিবন্ধন সংশোধন বা নতুন নিবন্ধনের আবেদনের ক্ষেত্রে মোবাইল নম্বর লাগে।

প্রশ্ন ৫: অন্যের জন্ম নিবন্ধন কি আমি যাচাই করতে পারবো?

উত্তর: হ্যাঁ, যদি আপনার কাছে কারো ১৭ ডিজিটের জন্ম নিবন্ধন নম্বর এবং সঠিক জন্ম তারিখ থাকে, তাহলে আপনি তার জন্ম নিবন্ধন তথ্য যাচাই করতে পারবেন। তবে, ব্যক্তিগত তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা করা এবং অপ্রয়োজনে অন্যের তথ্য অনুসন্ধান না করাই শ্রেয়।

গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক ও রিসোর্স

  • সরকারি যাচাই পোর্টাল: everify.bdris.gov.bd
  • জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন পোর্টাল (BDRIS): bdris.gov.bd
  • নতুন জন্ম নিবন্ধনের আবেদন: BDRIS পোর্টালে “জন্ম নিবন্ধন” সেকশনে আবেদন করা যাবে।
  • আবেদনপত্রের অবস্থা যাচাই: BDRIS পোর্টালে লগইন করে অথবা নির্দিষ্ট ট্র্যাকিং নম্বর ব্যবহার করে আবেদনের অবস্থা জানা যায়।

আমাদের সাথে যুক্ত থাকুন

এই আর্টিকেলটি আপনার কেমন লাগলো? জন্ম নিবন্ধন যাচাই বা অন্যান্য নাগরিক সেবা সম্পর্কিত আপনার কোনো প্রশ্ন বা মতামত থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। নতুন নতুন তথ্য ও গাইডলাইন পেতে আমাদের নিউজলেটারে সাবস্ক্রাইব করুন!

নিউজলেটারে সাবস্ক্রাইব করুন

ট্যাগস:

জন্ম নিবন্ধন যাচাই
Birth Certificate Check
অনলাইন জন্ম নিবন্ধন
জন্ম তারিখ দিয়ে যাচাই
BDRIS Verify Online
জন্ম সনদ তথ্য
Everify BDRIS Gov BD
Jonmo Nibondhon Jachai Online
নাগরিক সেবা বাংলাদেশ
ডিজিটাল জন্ম সনদ যাচাই
BD Birth Registration Verify
জন্ম নিবন্ধন নম্বর দিয়ে যাচাই

Share This Article
Leave a Comment